বেশীরভাগ ক্ষেত্রে সন্ত্রাসী রাখাইনরা সরকারের সহযোগিতা পায়। চিয়াউকফু শহরের ক্ষেত্রে এমনও দেখা গেছে যে, বৌদ্ধ অগ্নি-নির্বাপক দল পানির বদলে আগুনের উপর জ্বালানী ছিটিয়েছে, যাতে ধ্বংসলীলা সম্পূর্ণ হয়! পিট প্যাটিসন নামের একজন স্থানীয় শিক্ষক, যিনি যুক্তরাজ্যের ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকার জন্যেও কাজ করে থাকেন বলেন,
দমকলের বাহিনীর লোকজন আগুনের উপর আদতে ঢেলেছে পেট্রোল – কিন্তু ভান দেখাচ্ছে যেন তারা পানি ছিটাচ্ছে! কর্তৃপক্ষ আসলেই একপেশে। আমরা তাদের বিশ্বাস করতে পারিনা।
গত বুধবার চিয়াউকফু শহরের তাবৎ মুসলিম জনগোষ্ঠী হত্যা কিংবা জীবন্ত দগ্ধ
হয়ে মারা পড়ার হাত থেকে নিজেদের বাঁচানোর জন্যে অন্যদের মতো মাছ ধরার
নৌকাতে গিয়ে আশ্রয় নেয়। পাউক-ত শহরের প্রাক্তন মুসলিম অধিবাসীরা
ইন্ডিপেন্ডেন্টকে জানান যে, সরকারী এক ফেরীযান সাগরে পালিয়ে আসা লোকদের মাছ
ধরার নৌকাতে ধাক্কা মারে – ফলে ডুবে মারা যায় কয়েক ডজন লোক। আর যারা সেই
যাত্রা বেঁচে গিয়ে কোনোমতে উপকূলে আসতে পেরেছে, তাদের সরকারী কর্তৃপক্ষ আর
মাটিতে নামতে দেয়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
https://www.facebook.com/messages/t/100008406966997